সাইবার কথন প্রথম কিস্তিঃ “Best Defence is Common Sense”

এবার আসি দ্বিতীয় প্রসংগে, বিদ্যুৎ আছে কিনা সেটা জানতে আপনি নিশ্চিতভাবেই কখনো সকেটে আংগুল ঢুকাবেন না। আপনি টেস্টার ব্যবহার করবেন কিনবা সুইচ দিয়ে দেখবেন বাতি জ্বলে কিনা। এই সতর্ক আপনিই কিনা আপনার মেইলে আসা অচেনা সেন্ডারের মেইলে থাকা লোভনীয় অফারের লিংকে ক্লিক করেন। সেই আপনিই ফেসবুক মেসেঞ্জারে আসা লিংক কিনবা একটু অন্যরকম 😉 লিংকে সুযোগ পেলেই ক্লিক করে বসেন! এতে কি করছেন আপনি? এতে আপনার প্রোফাইল কিনবা মেইল আপনি নিজেই হ্যাক করার রাস্তা পরিষ্কার করছেন। ডিজিটাল জগতের থাম্বরুল হচ্ছে অচেনা লিংকে ক্লিক না করা। এমনকি সেটা যদি আসে বন্ধু কিনবা কাছের লোকজনের কাছ থেকেও। আপনার অফিসের কম্পিউটারটি অতি অবশ্যই বহু গুরুত্বপূর্ণ ডাটা স্টোর করে। সেই পিসিতে কিনবা ল্যাপটপে বসে আপনি “সানি লিওনের নতুন ভিডিও” লিংকে ক্লিক করার মানে হচ্ছে পুরো পিসির ডাটাগুলোকে হুমকির মধ্যে ফেলা। সাইবার অপরাধীরা প্রায়শই হট নিউজ, শকিং কিনবা উত্তেজক ছবি, লোভনীয় অফার সংক্রান্ত লিংক পাঠায় শুধুমাত্র আপনা ডিজিটাল একাউন্ট কিনবা কম্পিউটারের নিয়ন্ত্রন নিতে। এ সংক্রান্ত খুব প্রচলিত একটি বাক্য আছে। Think Before You Click! যেকোন লিংকে ক্লিক করার আগে থামুন এবং ভাবুন। তারপরে ক্লিক করুন।

এবার আসি দ্বিতীয় প্রসংগে, বিদ্যুৎ আছে কিনা সেটা জানতে আপনি নিশ্চিতভাবেই কখনো সকেটে আংগুল ঢুকাবেন না। আপনি টেস্টার ব্যবহার করবেন কিনবা সুইচ দিয়ে দেখবেন বাতি জ্বলে কিনা। এই সতর্ক আপনিই কিনা আপনার মেইলে আসা অচেনা সেন্ডারের মেইলে থাকা লোভনীয় অফারের লিংকে ক্লিক করেন। সেই আপনিই ফেসবুক মেসেঞ্জারে আসা লিংক কিনবা একটু অন্যরকম 😉 লিংকে সুযোগ পেলেই ক্লিক করে বসেন! এতে কি করছেন আপনি? এতে আপনার প্রোফাইল কিনবা মেইল আপনি নিজেই হ্যাক করার রাস্তা পরিষ্কার করছেন। ডিজিটাল জগতের থাম্বরুল হচ্ছে অচেনা লিংকে ক্লিক না করা। এমনকি সেটা যদি আসে বন্ধু কিনবা কাছের লোকজনের কাছ থেকেও। আপনার অফিসের কম্পিউটারটি অতি অবশ্যই বহু গুরুত্বপূর্ণ ডাটা স্টোর করে। সেই পিসিতে কিনবা ল্যাপটপে বসে আপনি “সানি লিওনের নতুন ভিডিও” লিংকে ক্লিক করার মানে হচ্ছে পুরো পিসির ডাটাগুলোকে হুমকির মধ্যে ফেলা। সাইবার অপরাধীরা প্রায়শই হট নিউজ, শকিং কিনবা উত্তেজক ছবি, লোভনীয় অফার সংক্রান্ত লিংক পাঠায় শুধুমাত্র আপনা ডিজিটাল একাউন্ট কিনবা কম্পিউটারের নিয়ন্ত্রন নিতে। এ সংক্রান্ত খুব প্রচলিত একটি বাক্য আছে। Think Before You Click! যেকোন লিংকে ক্লিক করার আগে থামুন এবং ভাবুন। তারপরে ক্লিক করুন।

তৃতীয় প্রশ্নটি ছিলো ব্লাংকচেক সংক্রান্ত। কেউই তার সই করা ব্ল্যাংক চেকের পাতা রাস্তায় ফেলে রাখবেন না। তাহলে ডিজিটাল জগতে আপনার ব্লাংক চেক হচ্ছে আপনার ক্রেডিট কিনবা ডেবিট কার্ড। প্রতিদিনই আমাদেরকে সেই কার্ডটি ব্যবহার করতে হয় অনলাইনে কিনবা অফলাইনে। অনেকেই আছেন অনলাইনে যেখানেই কার্ডের তথ্য চান দিয়ে দেন। এর মাধ্যমে কার্ডের তথ্য হ্যাকারদের হাতে চলে যাওয়ার ঝুকি বাড়াচ্ছেন আপনি। আপনার কার্ডের তথ্য গোপনীয়। সেই তথ্য অন্য কেউ পেয়ে যাওয়ার মানেই হচ্ছে সেই কার্ডের অপব্যবহার। আপনার কার্ডটিকে ব্যবহার করা হতে পারে অনলাইন কেনাকাটায়। আমাদের দেশের খুব সাধারণ একটা প্র্যাক্টিস হচ্ছে রেস্টুরেন্টে যেয়ে খাওয়া শেষে কার্ডটি ওয়েটারের কাছে দিয়ে দেয়া। এখন যদি ওয়েটার সেই কার্ডের একটি কপি নিজের কাছে রেখে দেয়, আপনার বুঝার কোন উপায় আছে কি?

সেই তথ্য দিয়ে কিন্তু অনলাইনে কেনাকাটা করা মামুলি ব্যপার! দুই একটা ব্যাংক বাদে বাকিসব ব্যংকে ট্রাঞ্জেকশনের জন্য পিন কোড কিনবা ওয়ান টাইম পাসওয়ার্ড দিতে হয় না। ফলে সেসব ব্যাংকের কার্ড ওয়েটারের কাছে দিয়ে আপনি নিশ্চিন্তে থাকেন তার ভরসায়। ভেবে দেখুনতো এই একই কাজটা অন্যভাবে করতে পারেন কিনা? খাওয়া শেষে বের হওয়ার সময় নিজে ক্যাশ কাউন্টারে দাঁড়িয়ে চোখের সামনে পে করলে এই ঝুকি অনেকটাই কমে যায় কিন্তু!

Leave a Reply